শনিবার , ৫ নভেম্বর ২০২২ | ১৪ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অভিযান
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-আদালত
  6. আগুন দুর্ঘটনা
  7. আটক
  8. আন্তর্জাতিক
  9. আরো
  10. আলোচনা সভা
  11. ইসলামিক
  12. উদ্ধার
  13. কবিতা
  14. কমিটি গঠন
  15. কৃষি সংবাদ

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী মুখরোচক খাবার

প্রতিবেদক
ঢাকার টাইম
নভেম্বর ৫, ২০২২ ৪:১১ পূর্বাহ্ণ

 

মোসফিকা আক্তার, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধিঃ

নওগাঁ বিভিন্ন গ্রামে হাট- বাজারে ভোজনরসিক হিসেবে বিশ্বজুড়ে সুনাম রয়েছে বাঙালির। সুস্বাদু ও মুখরোচক হওয়ায় বিশ্বব্যাপী সমাদৃত গ্রাম-বাংলার খাবার। তেমনই কিছু মুখরোচক খাবার কটকটি, বাতাসা, তিলের খাজা, চানাচুর, জিলাপি, বালুসা, খুরমা ও খাস্তা।

কয়েক দশক আগেওগ্রামের হাট-বাজারে এসব খাবারের পসরা সাজিয়ে বসতেন ব্যবসায়ীরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার কাছেই প্রিয় এসব মুখরোচক খাবার। তবে কালের বিবর্তনে পাল্টে গেছে গ্রাম-বাংলার চিরায়ত সৌন্দর্য। আধুনিকতার ছোঁয়ায় শৈশবের স্মৃতি থেকে মুছে যেতে বসেছে গ্রামের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে থাকা হাট-বাজার।

সরেজমিনে নওগাঁ জেলার ধামইরহাটের হাটে গিয়ে দেখা গেছে, এখনো হারিয়ে এসব খাবারের চল অল্পমাত্রায় হলেও টিকে আছে। দূর-দূরান্ত থেকে মাছ, মাংস ও সবজি ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি হয়েছে এসব মুখরোচক খাবারের দোকান। দুপুরের পর থেকে বাবা-দাদাদের হাত ধরে শিশুরাও হাটে আসছে। শিশুদের উপচে পড়া ভিড়ে বিক্রি বেড়েছে ক্রেতাদের।

বাজার ঘুরে জানা গেল, বিভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে এসব মজাদার খাবার। ছোট-বড় নিমকি ১৪০ টাকা কেজি, ভাজা মটর কালাই ২০০ টাকা কেজি, কটকটি ২০০ টাকা কেজি, গুড় ও চিনি দিয়ে তৈরি খুরমা ২০০ টাকা কেজি, বাদাম ২০০ টাকা, চানাচুর ২০০ টাকা, পিয়াজু ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন তারা।

ব্যবসায়ীরা জানান, হাটে দুপুরের পর থেকে ক্রেতাদের ভিড় বেড়ে যায়। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী নিমকি, পুরি, পিয়াজু, বাতাসা, বালুসা, জাম, চানাচুর, খুরমা, খাস্তা, কটকটি ও জিলাপিসহ বিভিন্ন মুখরোচক খাবার নিজ হাতে তৈরি করেন তারা। তারপর সেগুলো গ্রামের বিভিন্ন হাটে বিক্রি করেন।

উপজেলার রামরামপুর এলাকা থেকে আসা বৃদ্ধ তসলিম উদ্দিন বলেন, ‘নাতি হাটে আসার জন্য বায়না করেছিল । তাই সাইকেলের ক্যারিয়ারে বসিয়ে তাকে হাটে নিয়ে এসেছি। কটকটি, গুড় ও চিনি খুরমা, বালুসা, চানাচুর ও জিলাপি শহরে পাওয়া যায় না, তাই ওকে এখানে নিয়ে এসেছি।’

উপজেলার হরিতকী ডাঙ্গা এলাকার কটকটি ও চানাচুর ব্যবসায়ী মো. আতোয়ার হোসেন সময়ের আলোকে জানান, প্রায় ৪৫ বছর ধরে বাবার সঙ্গে থেকে তিনি এই ব্যবসাকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এতদিন এসব খাবার বিক্রি করে তার সংসার দিব্যি চলত। এখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি লাভও কমে গেছে। তবুও দাদার ঐতিহ্যকে টিকেয়ে রেখেছেন তিনি।

সর্বশেষ - সারা দেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

দায়মুক্তি অব্যাহত থাকলে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের সম্ভাবনা কম : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

তানোরে উৎপাদনশীলতা দিবস উদযাপন

হুমকির পরেই নিখোঁজ সাংবাদিক গোলাম সরোয়ার!

হুমকির পরেই নিখোঁজ সাংবাদিক গোলাম সরোয়ার!

লৌহজংয়ে কমিউনিটি পুলিশিং ডে পালিত

বাগমারায় চেয়ারম্যান কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত

ভেড়ামারা, গোলাপনগর হযরত বাবা সোলাইমান শাহ চিশতী (রঃ) এর গোলাপনগর দরবার শরীফে ওরশ অনুষ্ঠিত হয়।

তানোরে ইউপি সদস্যের উপর সন্ত্রাসী হামলা

লৌহজংয়ে সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা

তানোর বাসীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পংকজ চন্দ্র দেবনাথ

সিংগাইরে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে আত্মসাৎ ও বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ ৷

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট