মোঃ সফিয়ার রহমান পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধিঃ
প্রবাদ আছে কেউ থাকে গাছতলায় আবার কেউবা থাকে পাঁচতলায় “কথাটা যেনো সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। গাছতলায় না থাকলেও মৃত্যুকালে পিতার রেখে যাওয়া ঘর করার মত সামান্য জমি থাকলেও অর্থের অভাবে ঘর নির্মাণ করতে না পেরে বর্তমানে ছোট ঝুপড়িতে স্ত্রী,পুত্র,কন্যাকে নিয়ে মানবতার জীবনযাপন করছেন পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের আগড়ঘাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন আবুল হাসান মিস্ত্রী ৷ অন্যদিকে ঘর নির্মাণ করার জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা পেতে স্থানীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনপ্রতিনিধি ,সমাজের বিত্তবানসহ সমাজের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে আর্থিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন আবুল হাসানসহ তার পরিবার ৷আবুল হাসান মিস্ত্রী খুলনার পাইকগাছা উপজেলার ২নং কপিলমুনি ইউনিয়নের আগড়ঘাটা বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন, ও সিলেমানপুর গ্রামের মৃত কান্তা মিস্ত্রীর পুত্র। জানতে চাইলে, মুয়াজ্জিন আবুল হাসান জানান ,আমার যে সীমিত আয় তা দ্ধারা খেয়ে না খেয়ে দিন কেটে যায় ও পরিবারে যেখানে নুন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে ঘর নির্মাণ করার মত অর্থ যোগান দেওয়া তার পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে অর্থের অভাবে দীর্ঘদিন ঘরটির কোন মেরামত না করায় রোদ বৃষ্টিতে সেই ঘরে এখন বসবাস করার অযোগ্য হয়ে পড়েছে। মুয়াজ্জিন আবুল হাসান আরও জানান ,বর্তমানে মাটির দেয়ালের তৈরি ঘরটি বৃষ্টির পানি পড়ে পড়ে নরম হয়ে যাওয়ায় হেলে পড়তে পারে যার ফলে যে কোন মুহুর্তে ঘটতে পারে প্রানহানি সহ বড় দূর্ঘটনা। ঘরের চালাটি নষ্ট হয়ে পড়ায় ঘরের চালা দিয়ে পানি পড়ে ঘরের মেঝে সহ ঘরে আসবাসপত্রগূলো বৃষ্টির পানি জমে। ঝড় বা একটু জোরে বাতাস হলে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে এমন আশাংকায়, দুঃচিন্তা আতংকে নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় তার পরিবারকে।এ বিষয়ে পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ বেগম বলেন,বিষয়টি আমি শুনেছি তবে জায়গা আছে ঘর নাই বাজেটটা এখন নাই। তারপরও বিকল্প ভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।খুলনার পাইকগাছায় ঝুপড়িতে মুয়াজ্জিন আবুল হাসানের মানবতার জীবনযাপন!
মোঃ সফিয়ার রহমান,
পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি।
প্রবাদ আছে কেউ থাকে গাছতলায় আবার কেউবা থাকে পাঁচতলায় “কথাটা যেনো সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। গাছতলায় না থাকলেও মৃত্যুকালে পিতার রেখে যাওয়া ঘর করার মত সামান্য জমি থাকলেও অর্থের অভাবে ঘর নির্মাণ করতে না পেরে বর্তমানে ছোট ঝুপড়িতে স্ত্রী,পুত্র,কন্যাকে নিয়ে মানবতার জীবনযাপন করছেন পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের আগড়ঘাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন আবুল হাসান মিস্ত্রী ৷ অন্যদিকে ঘর নির্মাণ করার জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা পেতে স্থানীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনপ্রতিনিধি ,সমাজের বিত্তবানসহ সমাজের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে আর্থিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন আবুল হাসানসহ তার পরিবার ৷আবুল হাসান মিস্ত্রী খুলনার পাইকগাছা উপজেলার ২নং কপিলমুনি ইউনিয়নের আগড়ঘাটা বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন, ও সিলেমানপুর গ্রামের মৃত কান্তা মিস্ত্রীর পুত্র। জানতে চাইলে, মুয়াজ্জিন আবুল হাসান জানান ,আমার যে সীমিত আয় তা দ্ধারা খেয়ে না খেয়ে দিন কেটে যায় ও পরিবারে যেখানে নুন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে ঘর নির্মাণ করার মত অর্থ যোগান দেওয়া তার পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে অর্থের অভাবে দীর্ঘদিন ঘরটির কোন মেরামত না করায় রোদ বৃষ্টিতে সেই ঘরে এখন বসবাস করার অযোগ্য হয়ে পড়েছে। মুয়াজ্জিন আবুল হাসান আরও জানান ,বর্তমানে মাটির দেয়ালের তৈরি ঘরটি বৃষ্টির পানি পড়ে পড়ে নরম হয়ে যাওয়ায় হেলে পড়তে পারে যার ফলে যে কোন মুহুর্তে ঘটতে পারে প্রানহানি সহ বড় দূর্ঘটনা। ঘরের চালাটি নষ্ট হয়ে পড়ায় ঘরের চালা দিয়ে পানি পড়ে ঘরের মেঝে সহ ঘরে আসবাসপত্রগূলো বৃষ্টির পানি জমে। ঝড় বা একটু জোরে বাতাস হলে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে এমন আশাংকায়, দুঃচিন্তা আতংকে নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় তার পরিবারকে।এ বিষয়ে পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ বেগম বলেন,বিষয়টি আমি শুনেছি তবে জায়গা আছে ঘর নাই বাজেটটা এখন নাই। তারপরও বিকল্প ভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।