মোঃ মাসুদ ফারুক বাবলু বিশেষ প্রতিনিধিঃ
ফেঞ্চুগগ্জ থানা পুলিশের একটি দল রাত্রে টহলের সময় প্রায় রাত্রি তিন ঘটিকার সময় হঠাৎ করে একটি বার্তা আসে” অল মোবাইল এলার্ট,ফেঞ্চুগঞ্জ থানা এলাকায় ডাকাত ঢুকেছে। ডাকাত ঢুকার “সাথে সাথে ফেঞ্চুগঞ্জ থানার প্রত্যেকটা রাস্তা বন্ধ করে দেন এবং চিরুনি অভিযান শুরু করেন ফেঞ্চুগঞ্জ থানা পুলিশ।
সাথে সাথেই ফেঞ্চুগঞ্জ থানা থেকে ওসি ও ওসি তদন্ত সহ কয়েকটি পার্টি মোভ করে।
এই সময় ( মোবাইল ১)টিম ঐ অস্ত্র শস্ত্র সজ্জিত সশস্ত্র ডাকাত দলের সম্মক্ষিন হয়। তখন কনস্টেবল জিল্লুর আহমেদ নিজের জীবনের ঝুকি নিয়ে ঐ ডাকাত দলের উপর ঝাপিয়ে পরে, তখন ঐ ডাকাত দলের একজন ধারালো ছুরি দিয়ে কনস্টেবল জিল্লুর আহমেদ এর পেটে আঘাত করে..!তারপর ও জিল্লুর আহমেদ ক্লান্ত হননি,,
ডাকাত এর সাথে লড়াই চালিয়ে গেলেন, কিছুক্ষণ এর মধ্যে ওসি ও ওসি তদন্ত সাহেব এর টিম ঘটনাস্থলে উপস্তিত হয় এবং সাথে সাথে ডাকাত দলকে আটক করেন।
এই ঘটনা দেখে সত্যিই বাংলার মানুষের অহংকার করা যায়। ডাকাত দল অনেক ভয়ংকর হয়। ডাকাতরা বেঁচে থাকার জন্য সব কিছু করতে পারে জেনেও দুঃসাহসীক পুলিশ কনস্টেবল মোঃ জিল্লুর আহমেদ তার সাহসীকতার সাথে লড়াই করে ডাকাত দলকে ধরে ফেলেছেন। এবং অত্র এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়ে দেখিয়েছেন।
উনার মতো একজন প্রবীণ কনস্টেবল এতোটা ঝুকি নিতে পারে তা কখনো কল্পনাও করতে পারে নাই ঐ এলাকার সাধারণ জনগণ।
জিল্লুর আহমেদ নিজের জীবনকে পরোয়া না করে মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে থেকে হলেও ডাকাত ধরলেন। সত্যি তিনি প্রশংসার দাবিদার।
ছবিতে : কনস্টেবল মো: জিল্লোর আহমেদ ও ফেঞ্চুগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ( তদন্ত) সাহেব।