সোহেল রানা,কুড়িগ্রামঃ
কুড়িগ্রামের রাজারহাটে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরাধীন পানি সরবরাহে আর্সেনিক ঝুঁকি নিরসন প্রকল্পের আওতায়”নলকূপ পরীক্ষক”পদের নিয়োগ পরীক্ষা অসৎ উপায়ে/দূর্নীতির মাধ্যমে জনবল নিয়োগ প্রদানের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন খাদিমুল ইসলাম নামের এক বৈধ আবেদনকারী সাত ইউনিয়নে ৪২জনকে নিয়োগ প্রদান করেন রাজারহাট উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে,আবেদন পত্র যাচাই বাছাই অন্তে গত বছরের ১৬ জানুয়ারি ভাইবা পরীক্ষার জন্য আমাকে অংশগ্রহণ করিতে হইবে বলে আবেদন পত্রে সংযুক্ত আমার মোবাইল নাম্বারে পরীক্ষা সংক্রান্ত একটি বার্তা পাঠানো হয়। তারই প্রেক্ষিতে আমি উল্লেখিত তারিখে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য উপস্থিত হইলে হঠাৎ করে পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষাটি স্থগিত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু আমি একজন প্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও আমাকে পরবর্তী পরীক্ষার তারিখটি না জানিয়ে অসৎ উপায়ে কতিপয় কিছু প্রার্থীগণকে চুড়ান্ত করা হয় জানতে পারি। বিষয়টি জানার পর আমি গত ১৩ অক্টোবর তথ্য অধিকার আইনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে তথ্য প্রাপ্তির জন্য আবেদন করি। অদ্যাবধি আমি এখনো তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে তথ্যপ্রাপ্ত হইনি।তথ্য অধিকার আইনে আমার আবেদনের কারণে গত ১৭ অক্টোবর নামেমাত্র ভাইবা নিয়ে পূর্বের চুড়ান্ত প্রার্থীর বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং আজ মঙ্গলবার ১৮ অক্টোবর তাদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হইবে। এবিষয়ে রাজারহাট উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কর্মকর্তা রনি রায়হান আমার সংবাদকে বলেন,আমার যোগদান করার মাত্র ছয় মাস হয়েছে।আমি আসার আগেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন হইছে।নিয়োগ প্রক্রিয়া বাছাইকৃত ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণ চলছে।