তানোরে নিত্য পণ্যের বাড়তি দামে দিশেহারা ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ ঢাকার টাইম ঢাকার টাইম প্রকাশিত: ৬:২১ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২৫, ২০২৪ সুজন তানোর (রাজশাহী)প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোর উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে প্রতিনিয়তই বাড়ছে বিভিন্ন ধরনের নিত্যপণ্যের দাম।ফলে ডিমসহ সব ধরনের নিত্যপণ্যের উচ্চদামে দিশে হারা হয়ে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলো।এ উপজেলার প্রতিটি হাট বাজারে নিত্যপণ্যে দাম যেনো আকাশ ছোঁয়া।বিশেষ করে,ডিম,চাল,ডাল,তেল,চিনি, আটা,ময়দা,শাকসবজি সহ প্রায় সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে।প্রতি হালি ডিমের দাম বিক্রি করা হচ্ছে ৫০টাকা থেকে৫৫টাকা।কাঁচা মরিচ৭০থেকে৮০টাকা।পিয়াজ ১২০টাকা থেকে ১৩০টাকা,আলু৭০থেকে ৮০ টাকা,হলেন্ডার আলু নতুন ১২০টাকা,রসুন২৫০টাকা।গরুর মাংসের দাম স্হিতিশিল থাকলেও বয়লার মুরগির মাংস বিক্রি করা হচ্ছে ২৩০ টাকা,আমান মুরগি১৮০ টাকা।২৫ নভেম্বর সোমবার সকাল ও বিকালে উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ঘুরে দেখা যায়,প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বাড়তির দিকে।ফলে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোর বাজার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।বাড়তি চাল,ডাল, ডিমসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ার কারণে অধিকাংশ নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের সংসার চালানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।তানোর উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ঘুরে বেশ কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন,মাসে যে টাকা ইনকাম হয় তা দিয়ে পরিবার নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়।এদিকে কাঁচা বাজারের বেশ কয়েক জন দোকানদারদের সাথে কথা হলে তারা জানান,এখানে আমাদের করার কিছু নেই।আমরা যে দামে পণ্য ক্রয়করে থাকি,সে অনুযায়ী সামান্য কিছু লাভ রেখে ক্রেতাদের নিকট বিক্রি করে থাকি।এমতাবস্থায় উপজেলার প্রত্যেক টা হাটবাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম কমিয়ে নির্ধারিত দাম টাঙিয়ে রাখার ব্যবস্থা করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ।এ বিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসার খাইরুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান আমি নতুন মানুষ তবে বাজার মনিটরিং এর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। Post Views: 0 SHARES সারা বাংলা বিষয়: